এইমাত্র
  • ‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
  • সাংবাদিককে ফাঁসানোর চেষ্টাকারী মাদকের সেই দিদারুলকে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’
  • নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ঘুমন্ত পুত্রবধূকে ধর্ষণ, শ্বশুর গ্রেপ্তার
  • ঠাকুরগাঁওয়ে যুবদলের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
  • এস কে সুর, তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে আরও তিন মামলা
  • প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নত হয়নি: উপদেষ্টা রঞ্জন রায়
  • মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে অটোরিকশা চাপায় শিশুর মৃত্যু
  • রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
  • অনলাইন ক্লাস শেষে ২৪ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
  • গৌরনদীতে বাসের ধাক্কায় অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য নিহত
  • আজ সোমবার, ২ চৈত্র, ১৪৩১ | ১৭ মার্চ, ২০২৫

    চিরকুট

    বখাটের হেনস্তার শিকার হয়ে স্কুলছাত্রীর চিরকুট লিখে আত্মহত্যা

    ‘আমি আমার নিজের ইচ্ছায় কিছুই করিনি। আমাকে বাধ্য করা হয়েছে। ওই ছেলের জন্য আর ওর পরিবারের জন্য, আমার জীবন থেকে মনে হয় সব সুখ সাতি চলে’ আত্মহত্যার আগে এমন চিরকুট লিখে গেছে পটুয়াখালীর বাউফলের এক স্কুলছাত্রী (১৬)। চিরকুটে পানি লেগে ছিল। লেখা শেষ না করেই আত্মহত্যা করেন ওই ছাত্রী। 


    শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে উপজেলার শৌলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাত ১২টার দিকে ওই ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠায় পুলিশ।

     

    ওই ছাত্রীর পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, উপজেলার পূর্বকালাইয়া হাসান সিদ্দিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বিভিন্ন সময় তাকে উত্ত্যক্ত করতেন একই বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী রিয়াদুল ইসলাম তাওসিন (১৭)। বিষয়টি তওসিনের পরিবার ও বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানায় ওই স্কুলছাত্রীর পরিবার। তবে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এতে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠে তাওসিন। ওই ছাত্রীর আরেক সহপাঠির সঙ্গে তোলা ছবিতে বাজে মন্তব্য লিখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন তাহসিন। বিষয়টি জানার পর চিরকুট লিখে নিজ কক্ষের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন ওই ছাত্রী।


    নিহত ছাত্রীর মা কুলসুম বলেন, আমার মেয়ে অত্যন্ত ভদ্র ও লাজুক। তাকে বিভিন্ন সময় বখাটে তাওসিন কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। বিষয়টি বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ও ওই বখাটের চাচাকে জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। শুক্রবার আমার মেয়ের সঙ্গে তার এক সহপাঠির তোলা স্বাভাবিক ছবিতে বাজে মন্তব্য লিখে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয় ওই বখাটে। এতে লোকলজ্জার ভয়ে আমার মেয়ে আত্মহত্যা করেন।

     

    নিহত ছাত্রীর বাবা নজরুল ইসলাম খান বলেন, আত্মহত্যার আগে আমার মেয়ে চিরকুটে লিখে গেছেন। চিরকুটে আত্মহত্যার জন্য ওই ছেলেকে দায়ী করে গেছেন। আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছেন তাওসিন। আমরা ওই বখাটের ফাঁসি চাই। 


    বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে উত্ত্যক্ত করে আসলেও আমাকে জানানো হয় ঘটনার একদিন আগে। জানার পরে আমি তাওসিন ও তার পরিবারের লোকজনকে ডেকে এনে সাবধান করে দিয়েছি।’


    এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত তাওসিন ও তার পরিবারের কারো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর থেকে তারা আত্মগোপনে চলে গেছেন। 


    বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, প্রথমে বিষয়টি পুলিশকে জানায়নি নিহত ছাত্রীর পরিবার। পরে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছি। বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। 

    এআই

    নওগাঁয় স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, পাশে লেখা ছিল চিরকুট

    নওগাঁর মান্দায় পারিবারিক বিরোধের জেরে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (৫ অক্টোবর) রাতে মান্দা উপজেলার ভারশোঁ ইউনিয়নের ভারশোঁ পশ্চিমপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

    নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের আতাউর রহমান (৭২) ও তার স্ত্রী মারুনি বিবি (৬৫)। 

    নিহতের প্রতিবেশি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পারিবারিক বিষয় নিয়ে নিহতদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া বিবাদ চলে আসছিল। গতকাল শনিবার গভীর রাতে আতাউর রহমানের মেয়ে কাজলি বিবি আমাকে ফোনে জানায় তার বাবা আত্মহত্যা করতে পারেন। বিষয়টি জরুরিভাবে দেখার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। কাজলি বিবির এমন সংবাদে আশাপাশের লোকজনকে নিয়ে আতাউরের বাড়িতে গিয়ে ডাকাডাকির পরও তাদের কোনো শব্দ পাওয়া যায়নি। পরে দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর দুইজনের মরদেহ পাওয়া যায়। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।


    মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, মরদেহ উদ্ধারের সময় মারুনি বিবির মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। মরদেহ উদ্ধারের সময় পাশ থেকে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। সেখানে মৃত্যুর পরে তাদের দাফন কিভাবে হবে এবং কোথায় টাকা রাখা আসে এবিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।  

    ওসি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক বিরোধের জের ধরে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী আতাউর রহমান আত্মহত্যা করে থাকতে পারে‌। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে। 

    এইচএ

    ‘নিজের হাতে এই রেপিস্টকে মেরে শাস্তি দিলাম’

    রাজধানীর ভাটারা থানা এলাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে এক যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, ওই যুবকের নাম আরিফুল ইসলাম (৩০)।


    শনিবার সন্ধ্যায় তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। লাশের পাশ থেকে একটি চিরকুট ও বিয়ের নোটারি করা হলফনামা উদ্ধার করা হয়েছে। 


    পুলিশের ধারণা, আরিফুলের স্ত্রী পারভীন আক্তার তাকে হত্যা করে কানাডায় চলে গেছে। আরিফুল জাপানে থাকতেন বলে প্রাথমিক তথ্য পেয়েছে পুলিশ। লাশের পাশ থেকে উদ্ধার চিরকুটে লেখা রয়েছে, ‘আমার জীবনের শান্তি নষ্ট করে দিছে এই রেপিস্ট। ব্লাকমেইলার সে। তার নিজের ইচ্ছায় আমার হাতে ধরা দিছে। নিজের হাতে এই রেপিস্ট ব্লাকমেইলারকে মেরে শাস্তি দিলাম।’ 


    ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের বাড্ডা অঞ্চলের সহকারী কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা জানান, শনিবার বিকালে খবর পেয়ে অ্যাপার্টমেন্ট থেকে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যাকারীকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। জানা গেছে, নিহতের বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরায়। তার বাবার নাম শাজাহান শিকদার। 

    বাড্ডা থানা সূত্রে জানা গেছে, ভাটারা থানাধীন একটি আবাসিক এলাকার সি-ব্লকের দুই নম্বর রোডের ১ নম্বর বাসায় অবস্থিত মাটি প্রপার্টিস অ্যাপার্টমেন্টে দেশি-বিদেশি নাগরিকেরা অনলাইনে স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে থাকেন।

    গত ১৭ মে আরিফুল ইসলাম ও পারভীন আক্তার স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে দ্বিতীয় তলায় একটি অ্যাপার্টমেন্ট অনলাইন অ্যাপসের মাধ্যমে সাত দিনের পেমেন্ট করে ভাড়া নেয়। শনিবার মাটি প্রপাটির্স থেকে ফোন করে পুলিশকে জানায় দোতালার অ্যাপার্টমেন্টে একজন পুরুষের লাশ পাওয়া গেছে। তাৎক্ষণিক পুলিশের বাড্ডা জোনের এডিসি, এসি ও থানা পুলিশ সিআইডি ক্রাইমসিন ঘটনাস্থলে যায়। সিআইডি ক্রাইমসিন পর্যবেক্ষণ করে জানায়, লাশের বুকে ও গলায় ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। 

    এ ঘটনায় ওই অ্যাপার্টমেন্টের সিসি টিভি উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেখানে দেখা গেছে, ১৮ মে ভোর ৬.৩১ মিনিটে পারভীন আক্তার বাসা থেকে একা বেরিয়ে যাচ্ছেন। 

    পুলিশের তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আরিফুল জাপানে থাকতেন। সেখানে এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পরেন। তার স্ত্রী পারভীন আক্তারও কানাডায় থাকেন। কানাডা থেকে এসে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে ফের কানাডা চলে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    এবি

    বিকাশে টাকা দিলেই মিলছে চুরি যাওয়া বৈদ্যুতিক মিটার

    রাতের আধারে সংঘবদ্ধভাবে অভিনব কায়দায় বাসা বাড়ি কিংবা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক মিটার চুরির ঘটনা ঘটছে। প্রায় রাতেই কোন না কোন এলাকা থেকে চুরি হচ্ছে বৈদ্যুতিক মিটার। চলতি মাসে এসব এলাকা থেকে অন্তত ১৫টি মিটার চুরি হয়েছে। টাকা দিয়ে মিটার ফেরত পেয়েছেন ৯ জন।


    এমনই মজার চোরের সন্ধান মিলেছে পাবনার ঈশ্বরদীর কয়েকটি গ্রামে। ধানের চাতাল এবং চালকল হচ্ছে চোর চক্রের প্রধান লক্ষ্য। সুযোগ বুঝে তারা সেখান থেকে খুলে নেয় বৈদ্যুতিক মিটার। পলিথিনে মুড়িয়ে রেখে যায় মুঠোফোন নম্বর। ওই নম্বরে ফোন দিলে অপর প্রান্ত থেকে জানানো হয়, মিটার ফিরে পেতে চাইলে টাকা লাগবে। এরপর বিকাশে টাকা পাঠালেই মেলে মিটারের সন্ধান। আশপাশের কোনো এক জঙ্গলে মিটারটি রেখে যায় চোর চক্র।


    মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর)  এ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভুক্তভোগীরা আরো ৩টি মিটার ফেরত পেয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায় ২৩ অক্টোবর সোমবার দিবাগত রাতে দাশুড়িয়া ইউনিয়নের কালিকাপুর বাজারের পাশে আকমাল হোসেনের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, জাহাঙ্গীর আলম পাঞ্জু ও লিটনের রাইস মিল থেকে ৩টি বৈদ্যুতিক মিটার চুরি করে নিয়ে যায়। চোরেরা এসময় মিটার বক্সে ০১৯৪০৯৭৫১৯২ মোবাইল নাম্বার ও একটি সংকেত নাম্বার টাঙিয়ে রেখে যায়।


    ভুক্তভোগীরা ওই নাম্বারে যোগাযোগ করলে তাদের কাছে সংকেত নাম্বার জানতে চেয়ে প্রতিটি মিটার বাবদ ১০ হাজার টাকা দাবি করে। পরে প্রত্যকেই ৫ হাজার করে টাকা পাঠিয়ে মিটার ফেরত পান।


    ইতিপূর্বে মিটার চুরির অভিযোগে ১৩ অক্টোবর ঈশ্বরদী থানায় মামলা করেন দাশুড়িয়া গ্রামের দীপ্ত রাইচ মিলের মালিক আবদুর রাজ্জাক। মামলায় অজ্ঞাতনামা চোর চক্রের সদস্যদের আসামি করা হয়েছে। তবে পুলিশ কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি।


    মামলার এজাহারে বাদী আবদুর রাজ্জাক বলেন, ৪ অক্টোবর রাতের কোনো একসময় তাঁর মিলের বৈদ্যুতিক মিটারটি চুরি হয়। ৫ অক্টোবর সকালে তিনি মিলে গিয়ে মিটারটি আর দেখতে পাননি। তবে মিটারের তারের সঙ্গে পলিথিনে মোড়ানো একটি চিরকুট পান। চিরকুটে একটি মুঠোফোন নম্বর দিয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছিল।


    নম্বরটিতে ফোন দিতেই ওপার প্রান্ত থেকে একজন নিজেকে চোর পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘আপনার মিটারটি আমি চুরি করেছি। বিকাশে পাঁচ হাজার টাকা দিলে মিটারটি ফেরত পাবেন।’ তিনি চোরের কথা বিশ্বাস করে বিকাশ নম্বরে পাঁচ হাজার টাকা পাঠান। এরপর আবার ফোন দিলে চোর তাঁকে মিটারের সন্ধান দেন। গ্রামের পাশের একটি জঙ্গল থেকে তিনি মিটারটি ফিরে পান। পরে তিনি পুলিশকে বিষয়টি জানান। পুলিশ থানায় মামলা করার পরামর্শ দেয়।


    আবদুর রাজ্জাক বলেন, মিটার চুরির পর তাঁরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করেছিলেন। নতুন মিটারের জন্য বিদ্যুৎ অফিস ১২ হাজার টাকা করে দাবি করেছিল। কিন্তু চোরের কাছ থেকে তাঁরা ৫ হাজার টাকায় মিটার ফেরত পেয়েছেন।


    ছয়জন চালকল মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈদ্যুতিক মিটার চুরির চক্রটি খুবই দক্ষ ও প্রশিক্ষিত। মিল চলা অবস্থায়ও তারা মিটার চুরি করতে পারে। অনেক মিল চালু থাকা অবস্থাতেও মিটার চুরি হয়েছে। আবার কিছু মিলে সিসি ক্যামেরা ছিল। কৌশলে ক্যামেরার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার চুরি করা হয়েছে। এই চুরির সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা জড়িত থাকতে পারেন। বিষয়টি তাঁরা পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ে জানালেও কোনো সাড়া পাননি।


    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর উপমহাব্যবস্থাপক কামাল হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরাও বেশ উদ্বিগ্ন। চুরির এসব ঘটনা নিয়ে আমরা থানা-পুলিশ ও র‍্যাব অফিসে জানিয়েছি।


    এ সম্পর্কে ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ অরবিন্দ সরকার বলেন, 'চোর চক্রটি খুবই কৌশলী। তাদের ধরতে পুলিশের একটি দল কাজ করছে। দ্রতই তাদের আইনের আওতায় আনা যাবে।

    এআই 

    Loading…